ঢাকাSunday , 7 January 2024
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি ও বানির্জ্য
  3. আইন আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. খেলাধুলা
  7. গণমাধ্যম
  8. গ্রাম বাংলা
  9. চাকরী
  10. জাতীয়
  11. দূর্ঘটনা
  12. ধর্ম
  13. নারী ও শিশু
  14. নির্বাচন
  15. ফটো গ্যালারী

জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে যা যা বললেন সিইসি

Link Copied!

নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ও অংশগ্রহণমূলক নয় মর্মে আখ্যায়িত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

নির্বাচনে ২৮টি রাজনৈতিক দল, মোট ১৯৩১ জন প্রার্থী অংশ নিচ্ছেন। সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে জনগণের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। একইসঙ্গে ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে এসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের আহ্বান জানান।

শনিবার (৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ মন্তব্য করেন।

নির্বাচনী দায়িত্ব অবহেলা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানিয়ে সিইসি বলেন, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে ইসি।

সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, সরকার আসন্ন নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক করার লক্ষ্যে একাধিকবার নিজেদের সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। নির্বাচন কমিশন সর্বোচ্চ সামর্থ্য দিয়ে এবং সরকার থেকে আবশ্যক সব সহায়তা গ্রহণ করে সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে।

তিনি বলেন, নির্বাচনে অনাগ্রহী নিবন্ধিত সব রাজনৈতিক দলকে আমরা একাধিকবার সংলাপের আমন্ত্রণ জানিয়েছি। কিন্তু তারা সাড়া দেননি। আপনারা জানেন পাঁচ বছর পর পর নির্বাচন আয়োজনের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সেজন্য আমরা নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নিয়েছি। নির্বাচনের প্রাতিষ্ঠানিক পদ্ধতিগত প্রশ্নে মতবিরোধের কারণে এবারের নির্বাচনে কাঙ্ক্ষিত সেরকম রাজনৈতিক অংশগ্রহণ ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে না। নির্বাচনী সর্বজনীনতা প্রত্যাশিত মাত্রায় হয়নি। তারপরও ২৮টি দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। সর্বমোট ১৯৭১ জন প্রার্থী ২৯৯টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ফলে নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ও অংশগ্রহণমূলক নয় বলে আখ্যায়িত করা যাবে না।

সিইসি বলেন, উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচনী প্রচারণা শেষ হয়েছে। এখন কেবল ভোটগ্রহণ শুরুর অপেক্ষা। ভোটাররা নির্ভয়ে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেবেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে।

তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে গত ২৯ ডিসেম্বর থেকে সারাদেশে মাঠে নেমেছে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ব্যাটালিয়ন আনসার, এপিবিএন এবং কোস্টগার্ড। এ ছাড়া ৩ জানুয়ারি থেকে মাঠে নেমেছে সশস্ত্র বাহিনী।

তিনি আরও বলেন নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সাড়ে সাত লাখের বেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। যা গত একাদশ সংসদ নির্বাচনের চেয়ে এক লাখ ৩০ হাজার বেশি। এবার ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে পুলিশের বাড়তি ফোর্স মোতায়েন রয়েছে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৫ নভেম্বর জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল। ওই ভাষণে তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেন। তফসিল অনুযায়ী, শুক্রবার সকাল ৮টায় ভোটের প্রচার-প্রচারণা শেষ হয়েছে। আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট হবে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।